শেখ হাসিনার মিষ্টি কুমড়ার বেগুনি তত্ত্ব ও বিএনপি জামাতের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব..


মাহফুজুর রহমানঃ একবিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বাঙালি জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা শুধুই একজন প্রধানমন্ত্রী নন, তিনি বাঙালির সপ্তর্ষিমণ্ডলের অর্থনৈতিক মুক্তিদাতাও। রান্নাঘরের সকল খুটিনাটি কারিগরি দক্ষতায়ও যে তাঁর সুনিপুণতা আছে, মিষ্টি কুমড়ার বেগুনি তত্ত্বের মাধ্যমে তিনি সেটাও প্রমাণ করেছেন। অর্থনৈতিক জ্ঞানরাজ আমাদের প্রধানমন্ত্রীর চতুর্মুখী চিন্তার পরিষ্কার প্রস্ফুটন ঘটেছে তাঁর এই বক্তব্যে।
মিষ্টি কুমড়ার বেগুনি তত্ত্ব কে গতানুগতিক বক্তব্য মনে করে যে বা যারা হাস্যরস তৈরি করছেন, তাদের জন্য সমবেদনা। আমাদের দেশরত্ন ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে পুরো দেশের আনাচে-কানাচে পায়ে হেঁটে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অনুভূতি ছড়িয়ে দিয়েছেন। শেখের বেটির সান্নিধ্য যারা পেয়েছেন, তাঁদের অনেকের বক্তব্যের মাধ্যমে তাঁর রাষ্ট্র পরিচালনার কর্মদক্ষতার পাশাপাশি, পারিবারিক ও মানবিক সত্ত্বাবোধও দেশব্যাপী সমাদৃত। রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গিয়েও শেখের বেটির যে রান্নাঘরের ক্ষুদ্র বিষয়টাও ভুলেন নি, এরকম একজন রাষ্ট্রনেতা পাওয়াও পরম সৌভাগ্যের।
সবকিছুর উর্ধ্বে শেখ হাসিনা একজন বাঙালি। বাঙালিয়ানার সেই চিন্তা চেতনার বহিঃপ্রকাশই ঘটেছে জাতীয় সংসদে মিষ্টি কুমড়ার বেগুনি তত্ত্বের বক্তব্যের মাধ্যমে।
আমরা ভীষণ রকমের সৌভাগ্যবান, আমাদের এরকম একজন প্রধানমন্ত্রী আছেন, যার বিশ্ব নেতৃত্ব দেওয়ার বীরত্ব গাঁথার পাশাপাশি বাঙালির রান্নাঘরের ক্ষুদ্র বিষয়টাও মস্তিষ্কপ্রসূত।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
জয়তু শেখের বেটি।
লেখক:
মাহফুজুর রহমান
সাধারণ সম্পাদক(জিএস)
ফজলুল হক মুসলিম হল ছাত্রসংসদ, ঢাবি।
ছাত্রবৃত্তি বিষয়ক উপ সম্পাদক
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।