

সোহেলঃ আতিক বাবুরা কারো দয়ায় নই
অনেক মানুষের দোয়া ও ভালোবাসায়।
ডন কেয়ার মুডে চলা মানুষ,ছোট থেকেই নিজের অভিভাবক হয়ে নিজেই বেঁচে আছেন আতিক ভাই এটা ভাগ্যের নির্মম পরিহাস।পরে বলবো একদিন।
খুব রাগী মানুষ আতিক ভাই অন্যায় দেখলে স্থির থাকতে পারেননা,প্রতিবাদ করে ফেলেন আর কথায় আছে অন্যায়ের প্রতিবাদ করাও এক ধরনের অন্যায়!
আমার খুব কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আতিক ভাইকে,ভাইয়ের সঙ্গে ছোটবেলা থেকেই খুব ভালো সম্পর্ক আমার,দুজনি খুব রাগি,মাঝেমাঝে ঝগড়াও হতো কিন্তু স্নেহ কিংবা সম্মানের ঘাটতি কখনোই ছিলনা আমাদের মাঝে,আজও নেই ভবিষ্যতেও থাকবেনা ইনশাআল্লাহ।
ভাই অনেক ইস্মার্ট থাকতেন গেটাপ সেটাপ নিয়ে চলতেন এক কথায় বাবুদের মতো তাই আতিক বাবু নামে মানুষ চিনতো ভাই কে।
কখনো,কারো,কোনদিন ক্ষতি করতে দেখিনি উপকার করেছেন বহু মানুষের,উপকার করতে গিয়েও অপবাদ নিয়ে আসেছেন অনেক সময়।
পরবর্তীতে একটু কষ্ট পেয়েছেন হয়তো কিন্তু যেখানে প্রত্যাশায় নেই সেখানে প্রাপ্তির কিছু থাকেনা।
আতিক ভাইয়েরা কারো দয়ায় বাঁচাতে শেখেনি,কারো দয়া নিয়ে বাঁচার ইচ্ছা নেই,তাদের একটা লেভেল আছে, তারা একটু স্নেহ, সম্মান, ভালোবাসার পূজারী।
তাইতো নিজের মতো করে জীবন সাজিয়েছেন, নিজের অবস্থান থেকে যে একদিনের ছোট তাকে স্নেহের কমতি করেন নি আতিক ভাই।
যে একদিনের বড়ো তাকে সর্বোচ্চ সম্মান করে গেছেন।
সব থেকে মজার ব্যাপার হলো যাদের সর্বচ্চ সম্মান করেছেন তাই প্রতিনিয়ত অপমান করার কাজে লিপ্ত থেকেছেন,টেনে হিচড়ে নিচে নামাতে চেষ্টা করেছেন তারা সফলও হয়েছেন বেশ কটা বছর।
কিন্তু এখন বুঝতে পারছেন আতিক বাবুদের সাময়িক বাধাগ্রস্ত করা যায় দমিয়ে রাখা যায় না।
কারন তারা ছাত্রলীগ পিতা মুজিব আর্দশের ছাত্রলীগ, যারা নীতি নিয়ে রাজনীতি করে তারা নিতে যানেনা তারা দিয়েই যায় দেশ,জাতি, সংগঠনের কল্যাণে।
চলবে.
লেখকঃ
সোহেল
সহ-সভাপতি
চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগ।।